PagesAndroid Kitkat,Lollipop and Marshmallow Mobile

Monday 19 September 2016

CLOUD SEVER AND DEDICATED SERVER

      CLOUD SEVER AND DEDICATED SERVER

             SANTI PADA CHAKRABORTY, Fellow of Institution of Engineers(India),

         Ex-SUPERINTENDING ENGINEER (ELECTRICAL), WBSEB

     আমরা যেসব computing করি ও সীমাহীন ডাটা প্রত্যহ তৈরী করি, সেই ডাটা নিরাপদ, সুরিক্ষিত, সহজলভ্য পরিবেশে এবং তুলনামুলক কম খরচে রাখতে হবে। আমাদের সেই ডাটা এমন জায়গায় রাখতে হবে (hosted) যা এসব ডাটা পরিচালনা (handle) করতে পারে। কোথায় সব ডাটা স্টোর করা যায়।
 আমরা দৈনিক অনেক বস্তু বা জিনিষ কিনি বা জোগাড় করি। বেশী জিনিষ কেনা হলে একটা স্টোর করার স্থান লাগে। প্রত্যেক কম্পুউটার তথ্যের ক্ষেত্রেও তাই। কম্পুউটারে ডাটা তৈরী করি বা সংগ্রহ করি (photo, document ইত্যাদি)। ডাটা স্টোর করতে স্থান চাই।
  কিছু কম্পুটার মালিকের সব ডাটা স্টোর করতে যথেষ্ট স্টোরেজ জায়গা পাওয়া সমস্যা। কেউ কেউ বড় hard drive কেনে। কেউ compact disc কেনে। কেউ space পেতে পুরনো ডাটা file গুলো delete করে। কেউ কেউ growing trend: cloud  স্টোরেজ  নির্বাচন করে।
  Cloud server বলতে মনে হয় weather সংক্রান্ত কিছু, কিন্তু এগুলো third party র পরিচালনায় ডাটা save করার স্টেরেজ system। ডাটা Hard disc এ না রেখে remote Database এ রাখা। Internet cloud database এর সঙ্গে কম্পুউটারে কানেক্ করে।
  Hosting এর প্রধানত দুটো উপায় আছে:  Cloud server ও  Dedicated server। কোনটা ভাল, নীচে আলোচনা করা হচ্ছে।

     Dedicated Server-
 Dedicated(নির্দিষ্ট) সারভার বিশ্বস্ত ও শক্তিশালী server hardware, ব্যবসায় প্রয়োজন হয়। গতি দ্রুত, ও hardware resources, যেমন hard disc, সারভারের কাজ করে, computing power ও memory usage share করা হয় না। কোন মেটাল সারভার উচ্চ কর্মক্ষমতার, উচ্চ নিরাপত্তার সারভার সিস্টেম। কোম্পানির নেটওয়ার্ক resource থাকে। যে সব সার্ভিসের traffic high, বেশী নিরাপত্তার প্রয়োজন হয় ও জটিল configuration (e-commerce, database application, dynamic content, multimedia apps) থাকে সেখানে dedicated server উপযুক্ত।

   কোন অপরিচিত virtual পরিবেশে ডাটা না রেখে, অনেক কোম্পানি dedicated server ব্যবহার করে। অর্থাৎ dedicated server হচ্ছে- একটা সারভার যা সংস্থা সব ডাটা manage করতে কেনে বা lease নেয়। এটা সবচেয়ে বেশী প্রচলিত hosting পদ্ধতি। Personal Computer (PC) এর মত তবে বড় আকারের। কিছু কোম্পানি নিরাপত্তার দিকটা দেখে।

কোন অপরিচিত virtual পরিবেশে ডাটা না রেখে, অনেক কোম্পানি dedicated server ব্যবহার করে। অর্থাৎ dedicated server হচ্ছে- একটা সারভার যা সংস্থা সব ডাটা manage করতে কেনে বা lease নেয়। এটা সবচেয়ে বেশী প্রচলিত hosting পদ্ধতি। Personal Computer (PC) এর মত তবে বড় আকারের।

    dedicated server সুবিধা হচ্ছে। এটা বেশী নিরাপদ ও কর্মক্ষমতাও ভাল কারন কানেকসন সরাসরি থাকে। পুরো Data management পরিচালনা করে। স্টোরেজের স্থান শেষ হয়ে গেলে নুতন নুতন ডাটা সঙ্কুলান করতে বাড়তি সার্ভার লাগান যায়। dedicated সার্ভারও সর্বাঙ্গ সুন্দর নয়, প্রায়ই বসে যায়,  
ডাটা loss হয়, virus attack করে। quick fix করলে ডাটা আবার পাওয়া যায়।
  Cloud Hosting:-Cloud – রহস্যময় স্থান যেখানে সব ডাটা save করা হয়। এটা virtual real-time পরিবেশ যা একসঙ্গে অনেকগুলো connect করা servers দ্বারা host করা হয়। এটা অপেক্ষাকৃত নুতন concept, কিন্তু দাবদাহের মত ছড়িয়ে পড়ছে ও ডাটা storage এর নুতন পথ দেখাচ্ছে।
  Cloud hosting এর অনেক সুবিধা আছে, তাই এটা এত জনপ্রিয় হয়েছে। এটা খুবই বিশ্বস্ত কারন যদি কোন কারনে একটা server খারাপ হয়, অন্য server গুলো hosting চালাবে। cloud অনেকগুলো server দিয়ে চলে, আরও server যোগ করা যায় ও অফুরন্ত capacity বাড়ান যায়। Cloud hosting Internet এর আলাদা নাম, internet এর মত পৃথিবীর যে কোন স্থান থেকে ডাটা access করা যায়। তুলনামুলক কম দামে। যেমন, প্রতি use এর জন্য দাম দিতে হয়। আমরা যে mobile, PC বা laptop এ অফুরন্ত পরিমান ডাটা প্রতিদিন তৈরী করি, সেই ডাটা পরিচালনা করতে সক্ষম এমন জায়গায় রাখতে হবে
  প্রতি কোম্পানি CIO, এবং সংস্থা কোথায় ডাটা host করা হবে এ প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। আমাদের ডাটা নিরাপদ, সুরক্ষিত পরিবেশে রখতে হবে, যা সহজে access করা যায় এবং কম দামে পাওয়া যায়।
 Cloud  কোন পন্য নয়। Virtual Server সব জায়গায় একই পাবেন না। আশা করা যায় cloud serverএর দ্রুত প্রয়োগ, কাজের  দ্রুত গতি  (speed)  এবং বিল অনুযায়ী দাম দেওয়ার পদ্ধতির জন্য দ্রুত প্রসার লাভ করছে। কোন কোন provider দক্ষভাবে cloud পরিচালনা করে, server  customization করা যায়, স্বচ্ছ, ভবিষ্যদর্শী হয় ও automation দেয়।
     ঘন্টায় বা মাসিক বিলিং করা যায়। সবিস্তার আপনি কি চান configure করে বাড়তি storage যোগ কুরুন, একটা OS নির্বাচন করুন, control panel যোগ করুন, firewall, monitoring ইত্যাদিও যোগ করতে হবে।
   Cloud computing এর উদাহরন হচ্ছে Google Drive, Dropbox or iCloud এছাড়া আরও অনেক আছে।
 বড় corporations-Amazon, CISCO, Google, IBM, Dell, HP, Intel, ও Oracle cloud service provider এবং ব্যক্তি ও ব্যবসাকে cloud ভিত্তিক পরিসেবা দেয়। Amazon সব চেয়ে বড় provider।
    What’s Right For You?  ( কোনটা সঠিক Hosting আপনার জন্য?)
 Cloud ও Dedicated server এর সবচেয়ে বড় পার্থক্য নিরাপত্তা ও accessibilty। কেউ কেউ দামের দিকটা দেখে, কিন্তু গুরুত্বপুর্ন ডাটা রাখতে দাম বেশী গুরুত্বপর্ন নয়। সঠিক পরিসেবা পাওয়াটাই গুরুত্বপুর্ন। যদি কোম্পানির খুবই sensitive ডাটা যেমন, অর্থনৈতিক (accounbting) ডাটা বা ব্যাক্তির idendity তথ্য হয় বা ERP(Enterprise Resourse Planing) হয় তাহলে dedicated server এ রাখতে হবে। Cloud এ রাখলে ভবিষ্যতে বেশী খরচ হতে পারে। কিন্তু কথায় বলে ”আপনি নিরাপত্তার দাম রাখতে পারেন না”, বিশেয করে যখন ব্যক্তিগত তথ্য বা কর্মচারীদের identity ও অন্যান্য তথ্য হয়।
 বাকি কোম্পানিগুলো cloud hosting গ্রহন করবে। আপনার ডাটা 24 ঘন্টা পাওয়া যাবে পৃথিবীর যে কোন স্থান থেকে, যেকোন কম্পুউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে। সুতরাং, আপনি আপনার ব্যবসা সব সময় চালাতে পারবেন। Cloud কোম্পানি growth নিতে পারে বা growth হলেও কাজ করবে। আপনাকে শুধু যা Hosting লাগে তার মুল্য দিলেই হবে।    
   Where cloud  service used:
  Cloud coimputing সবচেয়ে বেশী ব্যবহার হয় social networkingএ যেমন Facebook, Twitter, Linkedin, Myspace আরও অনেক কিছুতে। এটা email, back up, health care, banking, media, government ইত্যাদি ইত্যাদিতে ব্যবহার হয়।
  আজকে সক্রীয় ও অনিশ্চিত (unpredictable) ব্যবসার পরিবেশে cloud খুবই সহায়ক। Software Defined Infrastructure (SDI) cloud পরিকাঠামো দেয়, ব্যবসার প্রয়োজন মেটায় ও data centre কে দক্ষ করে
  Cloud server দিয়ে সংস্থার payroll service, accounting, finance, হিসাব রক্ষা ( bookkeeping)  এ ব্যবহার করা যায়। ছোট ও মাঝারী সাইজের ব্যবসার পুরো tax planning ও tax return, pay roll করা, GST (Goods and service tax) file করা ও bookkeeping ও yearend statement এর জন্য প্রয়োগ করা যায়। ব্যাবসার balace sheet দেখা যায় যে কোন সময়।
Cloud banking, media র বিশাল কাজে ব্যবহার হয়। অনেক bank অন্যের কাছে তথ্য রাখতে চায় না। 
   Cloud স্টোরেজ online সংবাদ সংস্থা (media) কে hosting করে। Online মিডিয়া content দ্রুত দর্শকদের খবরের streaming video দেখায়, মিডিয়া লাইব্রেরী ও archive এর জন্য scalable cloud server লাগে। cloud sever সারা পৃথিবী জুড়ে Web দর্শকদের জন্যও প্রয়োজন হয় এবং মিডিয়া cloud server এ নিরাপদে থাকে।
  What is Cloud Computing:-  প্রথমে জানা দরকার cloud computing আসলে কি। সংক্ষেপে হচ্ছে internet এ ব্যাক্তিগত বা corporate ডাটা স্টোর করা ও ফিরে পাওয়া (retrieving)। কিছুই আপনার স্থানীয় hard driveএ স্টোর করা থাকে না এবং internet এ যে কোন স্থান থেকে, PC, laptop যে কোন ডিভাইসে ও যে কোন সময় access করতে পরবেন। 
  Email service যেমন yahoo email,  Gmail,  Hotmail  ইত্যাদি email গুলো পাঠাতে বা পেতে ও ব্যবহার করতে mobile মেমারী বা computer hard drive এর space নেয় না। এগুলো email providerএর server এ store করা থাকে। এটা এক ধরনের cloud computing। আপনার শুধু একটা ইনটারনেট কানেকসন নিলেই আপনি ইমেল পাঠাতে পারবেন। এটা cloud বলেই আপনি যে কোন mobile, PC বা laptop থেকে log in ও access করতে পারবেন। cloud বা ইনটারনেট এ সব জমা থাকে। নিজের কম্পুউটারে জমানর দরকার নেই, এগুলো ইয়াহু, গুগুল ইত্যাদি cloud সারভিস প্রোভাইডার পরিচালনা করে। গ্রাহক সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে সুযোগ পায়। আপনার দুধের প্রয়োজন হলে আপনার গরু কেনার দরকার নেই। সুবিধা (milk) অর্থাৎ ইমেল পাঠাতে একজন ক্রেতার সফ্টওয়্যার/হার্ডওয়্যার (cow) কিনতে হবে না, ইনটারনেটে পাঠান যাবে।
 Cloud computing পরিসেবার তিনটা অংশ আছে। Software বা Application, Platform and infrastructure। প্রতিটি অংশ এক একটা কাজ করে এবং ব্যক্তি বা ব্যবসাকে সারা পৃথিবী জুড়ে বিভিন্ন product দেয়।   
  1. Software as a service (SaaS): (SaaS) সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয়, ব্যাপক ব্যবহার হয় cloud computing এ। SaaS প্রয়োজনীয় সফ্টওয়্যার ও সম্পদ (resources) দেয় কম খরচে।
এটা সমস্ত জটিল প্রচলিত application এর কাজ করে। Local application ব্যবহার না করে, কাজগুলো web browser দিয়ে করা হয়।
 2. Platform as a Service (PaaS): PaaS অ্যপ্লিকেসন ও পরিসেবা তৈরী করে ও নিযুক্ত করে। cloud computing virtualised server দেয়। এতে user সব application চালাতে পারে অথবা নুতন কিছু develop করতে পারে। OS, maintenance, server hardware, computing ক্ষমতা সব পাওয়া যায় ও load balancing এর জন্য বি্রত হতে হয় না।
 3. Infrastructure as a Service (IaaS): IaaS কম্পুউটিং আউটসোর্সিং পরিসেবা দিতে Infrastucture নির্বাচন ও চালু করে। Infrastructure as a Service (IaaS) কে Everything as a Service বলে। Iaas সংস্থাকে virtual হার্ডওয়্যার দেয়,  IT infrastructure যেমন সারভার, CPU,  Memory,  ডাটা স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং হার্ডওয়্যার, সিকিউরিটি প্যাকেজ ইত্যাদি দেয়। Cloud computing এ IaaS হচ্ছে আকাশে থাকা virtual  মেসিন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী capacity বাড়াতে বা কমাতে পারেন। আপনাকে কিছুই কিনতে হবে না বা মেন্টেন্যান্সের লোক লাগবে না। খরচ কমবে হার্ডওয়্যার আউটসোর্স করে। System software যোগ বা বদলান যায়। এটা পুরো ডাটা center এর জন্য ডিজাইন করা।
  IaaS যেমন বৃহত্তম cloud service Amazon Web Services (AWS) ভার্চুয়্যাল সারভার দেয়, স্টোরেজ দেয়, ভার্চুয়্যাল সারভার চালায়, বন্ধ করে, access ও configure করে।  
    Cloud service/server কোন সংস্থার ঘরে (premises) থাকে না। Cloud ব্যবহারের সুবিধা অনেক, কম পরিকাঠামো খরচ, ব্যবসা বাড়ান সহজ এবং স্থানীয় ও দুরের user দের সাহায্য করে। কিন্তু এগুলোর কোনটাই ডাটা লস এড়াতে পরে না।
   সাধারনত cloud স্টোরেজ ব্যাবস্থার পরিকাঠামো (architecture) হচ্ছে একটা master control server ও অনেক গুলো স্টোরেজ server।
   Cloud এ Data loss সাধারনত human error থেকে হয়-data volume আকস্মিকভাবে মুছে যায়, database table বা virtual system মুছে যায়। এছাড়াও cloud ডাটা স্টোরেজ virus আক্রান্ত  হয়, hacking হয় ও অন্য সমস্যা হয়। Engine Breakdown ও হয়।
  Advantages-Cloud storage এর অনেক সুবিধা প্রচলিত data storage পদ্ধতির তুলনায়। যেমন, cloud system এ ডাটা রাখলে আপনি কম্পুউটারে যে কোন স্থানে ডাটা পাবেন, যদি ইনটারনেট কানেকসন থাকে। ডাটা save করতে ও পেতে আপনাকে স্টোরেজ ডিভাইস বইতে হবে না বা একই কম্পুউটার ব্যবহার করতে হবে না। আপনি অন্য লোককে ডাটা access দিতে পারেন, ব্যক্তিগত প্রজেক্টকে collaboration এ বদলাতে পারেন। সুতরাং cloud storage সুবিধাজনক স্থিতিস্থাপক (flexible)।
   Cloud computing এর কথা ভাবলে যেটা প্রথমেই মনে আসে- main stream application যেমন google Drive, Dropbox, বা iCloud, তবে আরও অনেক আছে।
  Cloud বা internet এ ব্যাক্তিগত বা corporate ডাটা স্টোর করা যায় ও ফিরে পাওয়া যায়। কিছুই আপনার স্থানীয় hard driveএ স্টোর করা থাকে না এবং internet এ যে কোন স্থান থেকে, PC, laptop যে কোন ডিভাইস থেকে ও যে কোন সময় ডাটা স্টোর করতে পারেন ও পেতে পারেন।
     আপনার ডাটা কোথায় জমে?
  ডাটা কোথায় থাকে জনতে পারবেন না। যেমন Provider US ভিত্তিক হতে পারে, কিন্তু তাদের সারভার China বা UK বা পৃথিবীর যেকোন জায়গায় থাকতে পারে। অনেক Company  দাম কমাতে তাদের সারভার farm satellite অবস্থানে outsourse করে। Cloud provider কোথায় কোথায় তদের ডাটা থাকে জানায় না। সুতরাং, কোথায় আপনার actually ডাটা আছে জানা কষ্টকর।
  কে আপনার ডাটা access করতে পারে। যাতে একটা কোম্পানিই data access করতে পারে ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে নামকরা কোম্পানি trial দেয় ও test করে।
  ডাটার মালিক কে:-cloudএ স্টোর করা ডাটার অধিকারী কে? Client যে প্রথমে hardware এ ডাটা save করেছে তার? নাকি ডাটা স্টোর করার equipment এর মালিকের? Client এর ব্যবসা বন্ধ হলে কি হবে? আগে যে ডাটা রেখেছে cloud storage host কি তখন ডাটা delete করবে? এ ব্যাপারে বিভিন্ন মত আছে।
  Cloud এ থাকলেও ডাটা কোন physicall ডিভাইসে থাকবে। এটা flash বা প্রচলিত hard drive স্টোরেজ হতে পারে, আপনার ডাটা রাখতে provider এর বিশাল সারভার থাকবে। এগুলোকে প্রায়ই sever farm বলে। এটা বিশাল সারভারে ভর্তি warehouse যা 24/7/365 চলে।
 সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে কোথায় রাখবেন।
 আপনাকে ডাটার নিরাপত্তা ও ডাটা যেন সর্বদা পাওয়া যায় (accessible) দেখতে হবে। বেশীর ভাগ বিখ্যাত স্টোরেজ perovider আপনার ডাটা কপি করে বিভিন্ন server এ পাঠায়, যাতে কোন দুর্ঘটনা ঘটলে হলে আপনার ফাইল সুরক্ষিত থাকে। আপনার ডাটা সম্পুর্ন সুরক্ষিত বলা যায় না: প্রাকৃতিক বিপর্যয়, আগুন এবং আরও নানা কারনে ক্ষতি হতে পারে। PC বা laptop এর Harddisc এর মত cloud এও failure হতে পারে, বড় সংস্থায় হ্যাকিং হতে পারে ও কম্পুটারের মত ডাটা deleted হতে পারে। সতরাং, গুরুত্বপুর্ন ও confidential ফাইল cloudএ রাখলে সাবধান হতে হবে।
(স্টোরেগ)

      Data loss is not unavoidable:-

    Data loss  এড়ান যায় নাData loss হলে অপারেশনে প্রভাব ফেলবে ও ব্যবসার ক্ষতি করবে। ব্যবসার ক্ষতি ছাড়াও lost data recover করার জন্য জন্যও খরচ লাগবে। কিন্তু এই দুর্ভোগ থেকে কি সুরক্ষা দেওয়া সম্ভব?

  ছোট ব্যবসা থেকে মাল্টিনেশন্যাল সহ সব কোম্পানী, ও ঘরের user ডাটা লসের সম্মুখীন হয়। নানা কারনে ডাটা loss হয় ও তার জন্য অনেক খারাপ প্রভাব পড়ে। ডাটা loss এর জন্য অনেক ক্ষতি হয়। ব্যবসার বিক্রি কমার জন্য ক্ষতি হয়, fixed operating cost, যেমন কর্মী, ঘর, যন্ত্রপাতি equipment ইত্যাদি, এর জন্য ক্ষতি হয়। ব্যবসা সম্পুর্ন বন্ধও হয়ে যেতে পারে। 30%র বেশী ক্ষেত্রে human error এর জন্য ডাটা লস হয়।
 US এ বেশ কম। human error data loss 13% কারন ডাটা লস কমীরা recover করে। এছাড়াও কারও জন্য ডাটা লস হলে তাকে ফায়ার করা হয়।
  ভুল করা ছাড়াও human error নানা কারনে বেশী হয় যেমন, কোম্পানি যখন নুতন থাকে সব ভাল ভাবে চলে এবং IT সমস্য কম হয়। পরে অনেক বদলায়। নুতন অনভিজ্ঞ কর্মী আসে ও তাদের IT জ্ঞান কম থাকে। Maintenance হয় না। দামী software update না করেই backup করা হয়। দরকার হলেও পুরানো equipment বদলান হয় না ঠিক সময়ে। অর্থাৎ কোম্পানিও দায়ী।
  অবশেষে বলা যায় ডাটা লস এড়ান যায় না। দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করতে হবে এবং ভাল বিভিন্ন মিডিয়াতে backup করতে হবে। প্রচলিত ও virtual system এর ডাটা লস পনুরুদ্ধার (recover) করতে হবে ।
  ডাটার বিশ্বস্ততা, নিরাপত্তা provider এর উপর নির্ভর করে, প্রয়োজন অনুযায়ী service নির্বাচন ও provider এর চুক্তি অনুযায়ী service দেওয়ার উপর নির্ভর করে। বিভিন্ন cloud computing options থেকে নির্বাচন করা যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে সংস্থার accounting বা ERP system cloudএ পাঠান  পারে।
   

1 comment: